শুক্রবার, ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সকাল ১০:০৬

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
ঝালকাঠিতে জেলেদের জালে ধরা পড়ছে বড় ইলিশ

ঝালকাঠিতে জেলেদের জালে ধরা পড়ছে বড় ইলিশ

dynamic-sidebar

 

ঝালকাঠি প্রতিনিধি ॥ ঝালকাঠিতে মৌসুমের শুরুতেই ধরা পড়ছে বড় আকারের ইলিশ। তবে চাহিদার তুলনায় জোগান কম হওয়ায় দাম বেশি।

রোববার সকালে জেলা শহরের পূর্বচাঁদকাঠি বাজারের জেলে ও সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে পাওয়া গেছে এই চিত্র।

বাজার গিয়ে দেখা গেছে, দেড় কেজি আকারের ইলিশ খুচরা বিক্রি হচ্ছে পুরো দেড় হাজার টাকায়। ওজন আধা কেজির একটু বেশি হলেই তার দাম ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা। আর এক কেজি ওজনের ইলিশের দাম গুনতে হচ্ছে হাজার টাকার বেশি।

মাছ বিক্রেতা মধু পাণ্ডে বলেন, তারা প্রধানত সুগন্ধা নদীতে মাছ ধরেন। কিন্তু এখন আগের মত বেশি ইলিশ ধরা পড়ছে না। তাই মাছের সরবরাহ কম। আর সে কারাণে দাম একটু বেশি।

পূর্বচাঁদকাঠি বাজার ছাড়াও নদী থেকে সদ্য ধরে আনা ইলিশ বিক্রি হয় জেলার রাজাপুর, নলছিটি ও কাঁঠালিয়া উপজেলার বাজারগুলোয়। এসব উপজেলা দিয়ে বয়ে গেছে সুগন্ধা ও বিশখালি নদী। দুই নদীতেই ১২ মাস ইলিশ ধরা পড়ে।

রাজাপুর উপজেলার মানকী সুন্দর গ্রামের বিশখালি পারের জেলে নজর আলী বলেন, ঝালকাঠির মধ্যে সবচেয়ে বড় আকারের এবং বেশি ইলিশ পাওয়া যায় বিশখালি নদীর সাগর মোহনায়।

“এবার মৌসুমের শুরুতে চাহিদার তুলনায় কম ধরা পড়ছে। এ কারণে ভোলা ও বরিশাল থেকেও ঝালকাঠিতে ইলিশ আসছে।”

তবে ভোল-বরিশালের ইলিশ নোনা হওয়ায় ঝালকাঠির ইলিশের দাম বেশি বলে জেলেরা জানান।

ঝালকাঠি শহরের সুগন্ধা পারের জেলেপাড়ার মাছ বিক্রেতা কানাই লাল মালো বলেন, ভোলা ও বরিশাল সাগরের কাছে হওয়ায় ওসব জেলার ইলিশ লবণাক্ত স্বাদের।

ঝালকাঠির সুগন্ধা ও বিশখালি নদী সমুদ্র থেকে অনেক দূরে। তাই এখাকার নদীর পানি মিঠা স্বাদের। তাই এখানকার মাছও সুস্বাদু। তাছাড়া নদীপারে কল-কারখানা না থাকায় ঝালকাঠির ইলিশের স্বাদ সবচেয়ে বেশি।

স্থানীয় ইলিশে চাহিদা মেটে না বলে ভোলা ও বরিশাল থেকে মাছ আসে ঝালকাঠিতে।

জেলা মৎস কর্মকর্তা বাবুল কৃষ্ণ ওঝা বলেন, গত বছর ঝালকাঠিতে এক হাজার ৫৮ মেট্রিকটন ইলিশ ধরা পড়ে। এটা যথেষ্ট নয় বলে অন্য জেলার মাছও আসে।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net